যুবক
যুবক
হে যুবক একটু চিন্তা কর!
তাহলে তোমার পরিচয় মিলবে।
সামান্য কাজে এত অবহেলা কেন?
হে যুবক কি চাও তোমরা?দুগ্ধস্নান নাকি সতেজতার অনুভব?১৫ মিনিটের দুগ্ধস্নান বেশ মজাদার নাকি ১৫ বছরের সতেজতা বেশি মজার?প্রশ্ন রয়েই গেল। ভাবতে পারছেন উত্তর কি হবে? অবশ্যই পেরেছেন।
এবারে অামাদের সোনার ছেলেদের পালা।তারা প্রশ্নের উত্তর এক কথায় দেবে,'১৫ বছরের সতেজতা।বাহ!খুব ইন্টিলিজেন্ট ছেলে তো?এখানে ইন্টিলিজেন্টের কি বুঝলেন?সোনার ছেলেরা তোমরা এখনও ইন্টিলিজেন্ট হতে পার নি।প্রশ্নের উত্তর দিয়ে তো ইন্টিলিজেন্ট হওয়া যায় না।প্রশ্নের উত্তর দিয়ে হওয়া যায় নামধারী বুদ্ধিমান। একটু ভাব নিয়ে বলি, 'ইন্টিলিজেন্ট'।অারেকটু ভাব নিলে হয় স্মার্ট। হে,হে,হ, হঠাৎ করেই হাসি পাচ্ছে!রসিকতা করছি না তো! না! না, অবাক হওয়ার কিছু নেই।
.
তাহলে অাসা যাক কিভাবে ইন্টিলিজেন্ট হওয়া যায়? সোনার ছেলেরা অবাক, অামাকে দেখে বলে,'হ্লা কয় কি? কিসের ইন্টিলিজেন্সি?যে উত্তরটা দিলাম সেটা হ্লা'র মাথায় ঢুকেনি মনে হয়।
সোনার ছেলে বলি কি, মন দিয়ে শোন। বলছি কি একদিকে জায়নামাজে মাথা ঠেকাইয়া মাথা ফাটিয়ে ফেলছ,অার ঐদিকে খাটের উপরে প্যান্ট খুলে গেছে। বলি কি জায়নামাজে প্যান্ট পরে লাভ অাছে কি?মানে একদিকে দুগ্ধস্নান অ্যদিকে সভ্যতার সতেজতায় ভরিয়ে দিচ্ছ।
.
যাহোক, অান্দাজি বকবক করতেছি, অাসল কথায় না অাসলে নয়!মাকাল ফলে লাভ কি বল?তেমনি তোমাদেরকে বলি তোমাদের মধ্যে তো দুটো গুণই অাছে!একসময় দুটোই থাকে। অার একসময় একটার বহিঃপ্রকাশ ঘটাও। ফলের ভীতরের গুণটাই মনে হয় বেশি!বলছি কি,একটু ভাব তো!
তোমরা যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে, মস্ত বড় দুইটা বই গিলে মানুষ না হয়ে মাকাল ফল হও তাহল কি লাভ?তুমি তো ব্যর্থ।সোনার ছেলে ইন্টিলিজেন্স এর সংজ্ঞা দিতে না পারলে
কি হবে?কর্মের সৎ বহিঃপ্রকাশ না করলে কি হবে?সুতরাং বলি কি একটু চিন্তা কর তো? বৃদ্ধ হয়েছ তো কি হয়েছে! চিন্তা করার সুযোগ অাছে।
.
যদি মাকাল ফলের ভীতরে বাইরের মত সুন্দর অাবরণ দেওয়া হত কেমন লাগত? নিশ্চয় সুন্দর!ফলের ভীতের ময়লাগুলোকে ফেলতে কি কষ্ট হবে?না হবে না।তাহলে কেন পড়ে রয়েছে ভীতরের ময়লাগুলোকে নিয়ে? বহিঃপ্রকাশ ঘটাও তোমার সুন্দর অাবরণের। চিন্তা কর! ভাব! পার্থক্যের সন্ধান কর!মুক্ত কর তোমার অন্তরকে। বেরিয়ে এসো দাসত্ব থেকে। তৈরি কর সতেজতা।শান্তির স্বেত কবুতরগুলো উড়ুক অাকাশে। তোমাদের জীবন চলুক সত্যের শ্বেত কবুতরের ডানায়, প্রশান্তির ছায়ায়।
.
যাহোক, অান্দাজি বকবক করতেছি, অাসল কথায় না অাসলে নয়!মাকাল ফলে লাভ কি বল?তেমনি তোমাদেরকে বলি তোমাদের মধ্যে তো দুটো গুণই অাছে!একসময় দুটোই থাকে। অার একসময় একটার বহিঃপ্রকাশ ঘটাও। ফলের ভীতরের গুণটাই মনে হয় বেশি!বলছি কি,একটু ভাব তো!
তোমরা যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে, মস্ত বড় দুইটা বই গিলে মানুষ না হয়ে মাকাল ফল হও তাহল কি লাভ?তুমি তো ব্যর্থ।সোনার ছেলে ইন্টিলিজেন্স এর সংজ্ঞা দিতে না পারলে
কি হবে?কর্মের সৎ বহিঃপ্রকাশ না করলে কি হবে?সুতরাং বলি কি একটু চিন্তা কর তো? বৃদ্ধ হয়েছ তো কি হয়েছে! চিন্তা করার সুযোগ অাছে।
.
যদি মাকাল ফলের ভীতরে বাইরের মত সুন্দর অাবরণ দেওয়া হত কেমন লাগত? নিশ্চয় সুন্দর!ফলের ভীতের ময়লাগুলোকে ফেলতে কি কষ্ট হবে?না হবে না।তাহলে কেন পড়ে রয়েছে ভীতরের ময়লাগুলোকে নিয়ে? বহিঃপ্রকাশ ঘটাও তোমার সুন্দর অাবরণের। চিন্তা কর! ভাব! পার্থক্যের সন্ধান কর!মুক্ত কর তোমার অন্তরকে। বেরিয়ে এসো দাসত্ব থেকে। তৈরি কর সতেজতা।শান্তির স্বেত কবুতরগুলো উড়ুক অাকাশে। তোমাদের জীবন চলুক সত্যের শ্বেত কবুতরের ডানায়, প্রশান্তির ছায়ায়।
কোন মন্তব্য নেই